কমিউনিকেশন স্কিল বাড়ানোর জন্য কিছু উপায় রয়েছে। কমিউনিকেশন স্কিল বাড়ানোর উপায়গুলো হল-
অনুভূতিগত শ্রদ্ধা ও সম্মান: কথা বলার সময় বিশেষ ধারণা রাখুন যে, আপনি নিজের কথাগুলির সাথে সাম্প্রতিকতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিচ্ছেন। অন্যদের কথাগুলি মূল্যায়ন করুন এবং তাদের সম্পর্কে শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রকাশ করুন।
শুনার দক্ষতা: অন্যের কথা শোনার দক্ষতা উন্নত করুন। এটি ব্যক্তিগত যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ একটি স্কিল। যত বেশি আপনি শুনতে পারেন, তত বেশি আপনি অন্যদের প্রতি সহানুভূতি ও সম্মান প্রদর্শন করতে পারেন।
পরিসংখ্যান এবং বিবেচনা: যখন কথা বলা হয়, স্পষ্টতা ও বৈশিষ্ট্যগুলি পর্যবেক্ষণ করুন। সংক্ষেপে ও স্পষ্টভাবে আপনার ধারণা ব্যক্ত করুন।
আচরণের দক্ষতা: যখন কথা বলছেন, নিশ্চিত হন যে আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে এবং সামাজিক প্রতিভায় আচরণ করছেন। মিথ্যা ও অপ্রশিক্ষিত আচরণ আপনার কমিউনিকেশনের ক্ষতি করতে পারে।
সুস্বাভাবিক কথা বলা: কথা বলার সময় সুস্বাভাবিক থাকুন এবং স্পষ্ট ও সাধারণ ভাষায় কথা বলুন। জারা প্রতিক্রিয়া দেওয়া হয়েছে তা মনে রাখুন, এবং উপযুক্তভাবে প্রতিক্রিয়া দিন।
অনুভূতিগত বুদ্ধিমত্তা: অন্যের ভাবনা এবং অনুভূতির সাথে সম্পর্কিত হন। এটি আপনার কথাগুলির প্রভাব উপেক্ষা করা বা নিজের মন্দ ভাবনা প্রকাশ করা যেতে পারে।
অনুশাসন: কথা বলতে এবং শুনতে প্রায় সময় অনুশাসন বজায় রাখুন। কথা বলার সময় উপযুক্ত সময় এবং পরিস্থিতি নির্বাচন করুন।
স্বাভাবিক ভাবে যোগাযোগ করা: কমিউনিকেশন প্রক্রিয়ায় স্বাভাবিকভাবে অংশগ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ। নিজেকে যে কেউ কেমন দেখতে দেখতে প্রদর্শন করা জরুরি নয়।
শৃঙ্খলা ও স্বল্প বলতে সহজতা: যখন কথা বলা হয়, শৃঙ্খলামূলকভাবে আপনার ধারণা প্রদর্শন করা গুরুত্বপূর্ণ। অতিরিক্ত বোঝাবো না এবং সহজে বুঝিয়ে দেওয়া যায়।
প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষা করা: কথা শোনার পরে বা যখন অন্যের সাথে কথা বলছেন, অনুমতি দিন বা সংক্ষেপে অবগত করুন যে আপনি শোনেছেন এবং বোঝার চেষ্টা করেছেন।
প্রশ্ন করা এবং বোঝার চেষ্টা করা: যেখানে প্রয়োজন সেখানে প্রশ্ন করুন। এটি আপনার বোঝার এবং আপনার কথার স্পষ্টতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
এই পরামর্শগুলি অনুসরণ করে, আপনি আপনার কমিউনিকেশন দক্ষতা উন্নত করতে সহায়ক হতে পারেন। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক সৃষ্টিতে আপনার যোগাযোগ দক্ষতা পরিষ্কার করতে সক্ষম হতে পারে।
