চুলপড়া কিভাবে কমানো যায়?চুলপড়া কিভাবে কমাবেন জানেন কি? বর্তমানে দূষণ, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের প্রভাব পড়ছে আমাদের চুলেও। ফলে চুল পড়ার পরিমাণ বাড়ছে। এক্ষেত্রে ঘরোয়া কিছু উপায় এবং সহজ পদ্ধতির দিকে নজর দিতে হবে। চলুন সেই উপায় গুলো জেনে নেয়া যাক।
দিনে গড়ে একশটা চুল পড়া স্বাভাবিক। এর বেশি হলে ভাবার প্রয়োজন রয়েছে। বংশগত সমস্যা ছাড়াও খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনের প্রভাব থেকে চুল পড়তে পারে। তাই বেশি চুল পড়লে নিজের দিকে নজর দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
১.কন্ডিশনার: উন্নত কন্ডিশনার চুলের জন্য উপকারী। এতে থাকে অ্যামিনো অ্যাসিড ক্ষয় পূরণ করে চুলকে মসৃণ করে তোলে।
২.শ্যাম্পু: চুলের যত্নে মাথার ত্বকের ধরন বোঝা এবং সে অনুযায়ী সঠিক শ্যাম্পু নির্বাচন করা প্রয়োজন। এবং মাথার ত্বকের অবস্থা বুঝে চুল পরিষ্কার রাখা উচিত।
৩.খাদ্যাভ্যাস ও শরীরচর্চা: যত ভালো পণ্যই ব্যবহার করা হোক না কেনো খাদ্যাভ্যাস ঠিক না থাকলে তা কার্যকর হবে না। পাশাপাশি প্রয়োজন শরীরচর্চা। ৪.রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার: যেমন- ‘স্ট্রেইট’ করা, রং করা ইত্যাদি চুলের ক্ষতি করে। এছাড়াও তাপীয় যন্ত্রের ব্যবহার চুলের ক্ষতি করে। বিশেষত, ভেজা চুলে ‘ব্লো ড্রায়ার’, ‘কার্লিং রড’ ব্যবহার ঠিক নয়। এগুলো চুলের ভেজাভাব শুষে নেয় ও ভঙ্গুরতা সৃষ্টি করে।
৫.নিয়মিত চুল ছাঁটা: চুলের নিচের অংশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই নিয়মিত চুল ছাঁটা চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে। ক্ষতিগ্রস্ত চুল দেখতে রুক্ষ লাগে ও আগা ফাটার সমস্যার দেখা দেয়। তাই চুল ছাঁটা, কেশ সুন্দর রাখতে সহায়ক।
৬.তেল ব্যবহার: মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে তেল ব্যবহারের বিকল্প নেই। আপনার মাথার ত্বকের জন্য মানানসই এরকম তেল দিয়ে সপ্তাহে একবার মালিশ করুন।
৭.ক্যাস্টর অয়েলের ব্যবহার: চুল পড়া বন্ধ করতে দারুণ কার্যকরী হলো ক্যাস্টর অয়েল। ৮.পেঁয়াজের রসের ব্যবহার: পেঁয়াজের রস খেতে হবে না। এটি ব্যবহার করতে হবে চুলে ও স্ক্যাল্পে। ৯.আপেল সাইডার ভিনেগার: শ্যাম্পুর বদলে ব্যবহার করতে পারেন আপেল সাইডার ভিনেগার।
১০.মাথায় ম্যাসাজ: চুল পড়া বন্ধ করার অন্যতম সহজ উপায় হতে পারে নিয়মিত মাথায় ম্যাসাজ করা
[…] চুলপড়া কিভাবে কমানোযায় […]
[…] চুলপড়া কিভাবে কমানোযায় […]