কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI কীভাবে কাজ করে ? আসুন জেনে নেই AI কীভাবে কাজ করে:
ডেটা সংগ্রহ এবং প্রস্তুতি:
AI মডেলগুলো প্রশিক্ষিত হয় বড় পরিমাণের ডেটার উপর।
ডেটা সংগ্রহ, পরিষ্কার এবং প্রস্তুতির মাধ্যমে সঠিকভাবে প্রস্তুত করা হয়।
প্রশিক্ষণ (Training):
AI মডেল ডেটার প্যাটার্ন শিখতে বিভিন্ন অ্যালগরিদম ব্যবহার করে।
প্রশিক্ষণের সময়, মডেলটি ইনপুট ডেটা থেকে আউটপুট ডেটা পেতে শেখে।
আরো পড়ুন : Salman Khan’s net worth
অ্যালগরিদম:
বিভিন্ন ধরনের অ্যালগরিদম AI-তে ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি অ্যালগরিদমের নিজস্ব বিশেষত্ব এবং প্রয়োগ ক্ষেত্র রয়েছে।
ফিচার ইঞ্জিনিয়ারিং:
ডেটা থেকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য বা ফিচারগুলো বের করা হয়।
প্রেডিকশন (Prediction):
প্রশিক্ষিত মডেলটি নতুন ডেটা দিয়ে পরীক্ষিত হয়। মডেলটি নতুন ডেটার উপর ভিত্তি করে পূর্বাভাস বা প্রেডিকশন করতে পারে।
ইন্টারপ্রিটেশন এবং টিউনিং:
মডেলের ফলাফল বিশ্লেষণ করে এবং যদি প্রয়োজন হয়, মডেলটির হাইপারপ্যারামিটার সমন্বয় করে টিউনিং করা হয়।
উদাহরণ:
১. চিত্র শনাক্তকরণ (Image Recognition):
একটি নিউরাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে প্রচুর চিত্র দিয়ে মডেলটি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
টি প্রতিটি চিত্র থেকে প্যাটার্ন শিখে এবং নতুন চিত্রগুলির শ্রেণী সনাক্ত করতে সক্ষম হয়।
Read more : সবচেয়ে ধনী দেশ কোনটি
ভাষা প্রক্রিয়াকরণ (Natural Language Processing – NLP):
এনএলপি মডেলগুলো বড় বড় টেক্সট ডেটাসেট ব্যবহার করে প্রশিক্ষিত হয়।
সুপারভাইজড লার্নিং (Supervised Learning):
ডেটাসেট লেবেল করা থাকে, অর্থাৎ প্রতিটি ইনপুটের সাথে আউটপুট জানানো থাকে।
মডেলটি এই লেবেলগুলো ব্যবহার করে প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর নতুন ইনপুটের জন্য প্রেডিকশন করতে পারে।
আনসুপারভাইজড লার্নিং (Unsupervised Learning):
এখানে ডেটাসেট লেবেল করা থাকে না। মডেলটি নিজেই ডেটার প্যাটার্ন এবং কাঠামো শিখে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের ক্ষেত্রগুলো ক্রমাগত বাড়ছে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন নতুন উদ্ভাবন ঘটছে।
Read more: মুখের দাগ কমানোর উপায়
